আইসিটি ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেস্ক :
মহাকাশে অন্ধকার ছায়াপথের প্রথম প্রমাণ দেখতে পেয়েছেন বলে দাবি করেছেন চিলির জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা।শক্তিশালী টেলিস্কোপ ব্যবহার করে তারা প্রথমবারের মতো মহাকাশে এই ছায়াপথের অস্তিত্বের প্রমান পান বলে জানানো হয়েছে।
১৫টি দেশের সহায়তায় গঠিত ইউরোপিয়ান সাউদার্ন অবজারভেটরি (ইএসও) জানায়, অন্ধকার ছায়াপথ হলো, মহাবিশ্বের সূচনালগ্নের ছোট গ্যাস-সমৃদ্ধ ছায়াপথ।ধারণা করা হয়, বর্তমানে মহাবিশ্বের উজ্জ্বল ও নক্ষত্রপূর্ণ ছায়াপথগুলোর মূল উপাদান হলো অন্ধকার ছায়াপথ।
ইএসও’র এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সম্ভবত প্রথমবারের মতো ছায়াপথের আদি সংগঠন অন্ধকার ছায়াপথ সনাক্ত হয়েছে।এতদিন তাত্ত্বিকভাবে অন্ধকার ছায়াপথের কথা বলা হলেও পর্যবেক্ষণে ধরা পড়েনি।’
বিবৃতিতে বলা হয়, একটি আন্তর্জাতিক টিম বৃহদাকার টেলিস্কোপ ব্যবহার করে এতোদিনের অধরা অন্ধকার ছায়াপথকে একটি কোয়েসারের আলোক সম্পাতে দীপ্যমান অবস্থায় পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে সনাক্ত করেছেন বলে মনে করছেন।
ইএসও বিশ্বের সবচেয়ে অগ্রসর মানমন্দির। এটি চিলিতে তিনটি সাইট পরিচালনা করে থাকে।
চিলির আটাকামা মরুভূমিতে অবস্থিত ইএসও’র প্যারালাল সাইটে যে অতি বৃহৎ টেলিস্কোপটি বসানো হয়েছে, এর মাধ্যমে খালি চোখে যেসব বস্তু দেখা যায়, তার চেয়ে চারশ’ কোটি গুন ঝাপসা বস্তু দেখা যায়।
বিবৃতিতে গবেষক সিমন লিলি বলেন, অন্ধকার ছায়াপথ সনাক্ত করতে আমাদের কৌশল ছিল, এর ওপর কেবল একটি উজ্জ্বল আলো ফেলা।
১৫টি দেশের সহায়তায় গঠিত ইউরোপিয়ান সাউদার্ন অবজারভেটরি (ইএসও) জানায়, অন্ধকার ছায়াপথ হলো, মহাবিশ্বের সূচনালগ্নের ছোট গ্যাস-সমৃদ্ধ ছায়াপথ।ধারণা করা হয়, বর্তমানে মহাবিশ্বের উজ্জ্বল ও নক্ষত্রপূর্ণ ছায়াপথগুলোর মূল উপাদান হলো অন্ধকার ছায়াপথ।
ইএসও’র এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সম্ভবত প্রথমবারের মতো ছায়াপথের আদি সংগঠন অন্ধকার ছায়াপথ সনাক্ত হয়েছে।এতদিন তাত্ত্বিকভাবে অন্ধকার ছায়াপথের কথা বলা হলেও পর্যবেক্ষণে ধরা পড়েনি।’
বিবৃতিতে বলা হয়, একটি আন্তর্জাতিক টিম বৃহদাকার টেলিস্কোপ ব্যবহার করে এতোদিনের অধরা অন্ধকার ছায়াপথকে একটি কোয়েসারের আলোক সম্পাতে দীপ্যমান অবস্থায় পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে সনাক্ত করেছেন বলে মনে করছেন।
ইএসও বিশ্বের সবচেয়ে অগ্রসর মানমন্দির। এটি চিলিতে তিনটি সাইট পরিচালনা করে থাকে।
চিলির আটাকামা মরুভূমিতে অবস্থিত ইএসও’র প্যারালাল সাইটে যে অতি বৃহৎ টেলিস্কোপটি বসানো হয়েছে, এর মাধ্যমে খালি চোখে যেসব বস্তু দেখা যায়, তার চেয়ে চারশ’ কোটি গুন ঝাপসা বস্তু দেখা যায়।
বিবৃতিতে গবেষক সিমন লিলি বলেন, অন্ধকার ছায়াপথ সনাক্ত করতে আমাদের কৌশল ছিল, এর ওপর কেবল একটি উজ্জ্বল আলো ফেলা।
No comments:
Post a Comment