Tuesday, December 11, 2012

Open & Free Internet Browsing


আইসিটি ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেস্ক :

World's Government ঘোষনা দিয়েছে যে, Internet Browsing আর Open & Free থাকবে না। অর্থ্যাৎ মাসে মাসে তো ইন্টারনেট বিল দিতেই হবে, সাথে Website Browse এর সময়ও টাকা বা ডলার দিয়ে আবার 
Browsing -এর মূল্য পরিশোধ করতে হবে। এবং তা আমাদের মত উন্নয়নশীল দেশে তা মোটামুটি অসম্ভব। তাই এই নীতি যাতে প্রণীত না হয় সে জন্য Search Engine Giant GOOGLE তাদের নতুন কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এই কার্যক্রমে আপনি পারবেন World's Govt. কে আপনার মতামত দিতে যে আপনি কী চান? Free Internet Browsing করতে,নাকি Paid Internet Browsing করতে? এই অবস্থায় Paid Internet Browsing এর ক্ষেত্রে আপনার Personal Security -এর Priority বেশ ভাল থাকবে। কিন্তু বাংলাদেশে তা অনেক সুবিধা বয়ে আনলেও ইন্টারনেট ব্যাবহারকারীর সংখ্যা অনেক কমে যাবে। কারন অধিকাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারীই মধ্য আয়ের জনগন। তাই আসুন আমরা সবাই World's Govt. -এর কাছে আবেদন করি যাতে Internet Browsing বর্তমান অবস্থার মতই Open & Free Internet Browsing রাখা হয়। তা যেন Paid Internet Browsing না হয়।

এই জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম GOOGLE -এর এই লিঙ্কে যেতে হবে।
সেখানে আপনার First Name, Last Name, E-mail, Location এবং Add your Voice (আপনার বক্তব্য) লিখে SUBMIT বাটনে CLICK করুন। ব্যস আপনার কাজ হয়ে গেল। আপনিও Open & Free Internet Browsing এর পক্ষে একজন হয়ে গেলেন।
https://www.google.com/intl/en/takeaction/what-you-can-do/

আইবিএম আলোর সঙ্কেত ব্যবহার করে কাজ করার উপযোগী চিপ তৈরি করার জন্য গবেষণা করছে


আইসিটি ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেস্ক :

মার্কিন প্রযুক্তিপণ্য প্রস্তুতকারক আইবিএম জানিয়েছে, তারা ইলেক্ট্রিক সঙ্কেতের বদলে আলোর সঙ্কেত ব্যবহার করে কাজ করার উপযোগী চিপ তৈরি করার জন্য গবেষণা করছে। নতুন ধরনের চিপটি তৈরি হলে কম্পিউটারের প্রসেসরে তথ্য স্থানান্তরের গতি বাড়বে। খবর বিবিসির।
আইবিএম-এর গবেষণা দলটি জানিয়েছে, প্রচলিত ইলেক্ট্রন স্রোতের বদলে আলোর কণার স্রোত দু’টি ক্ষেত্রে সুবিধাজনক। এক. কোনো তথ্য হারানোর ভয় ছাড়াই সার্ভার থেকে দূরবর্তী স্থানে ডেটা পাঠানো সম্ভব। দুই. আলোর মতোই দ্রুতগতিতে বিপুল পরিমাণ ডেটা ট্রান্সফার করা সম্ভব।
কিছু ডেটা সেন্টার অবশ্য ইতোমধ্যেই তামার তারের বদলে অপটিক্যাল কেবলের মাধ্যমে কম্পিউটারের বিভিন্ন চিপের ডেটা স্থানান্তর করে। কিন্তু এক্ষেত্রে আলোর সঙ্কেত থেকে তা আবার ইলেক্ট্রনিক সঙ্কেতে রূপান্তর করতে হয়। আইবিএম-এর নতুন চিপটি নির্মিত হলে সরাসরি আলোর সঙ্কেতই এক্ষেত্রে স্থানান্তর করা যাবে।
আইবিএম-এর গবেষক ড. সলোমন আসেফা বলেন, ‘যখন আপনি ইন্টারনেটে কিছু খোঁজেন, আপনার ডেটা একটা নির্দিষ্ট চিপে বা চিপের র‌্যাকেও থাকে না। বিপুল ডেটা সেন্টারে তথ্যটি ছড়ানো অবস্থায় থাকতে পারে। আপনি চান খুব দ্রুত ফলাফল। এখানেই প্রশ্ন আসে, চিপগুলো কিভাবে দ্রুততম উপায়ে সংযুক্ত করা যায়।’
প্রচলিত প্রযুক্তিতে বিপুল এ তথ্যভাণ্ডার থেকে এটি করা খুব কঠিন। নতুন প্রযুক্তিটি এক্ষেত্রে দ্রুত ও অর্থনৈতিকভাবে সাশ্রয়ীভাবে কাজ করতে সক্ষম বলে জানিয়েছে আইবিএম। 

চোখের লেন্সের নতুন প্রযুক্তি ‘এলসিডি লেন্স’


আইসিটি ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেস্ক :

সম্প্রতি বেলজিয়ামের গবেষকেরা নতুন এক ধরনের প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন যার মাধ্যমে মুঠোফোন বার্তার মতো নানা তথ্য মানুষের চোখে বসানো কন্টাক্ট লেন্সে দেখা যাবে। বাঁকানো এলসিডি ডিসপ্লে ব্যবহার করায় চোখের ভেতরেই তথ্য প্রদর্শিত হবে। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া।
বেলজিয়ামের ঘেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা, কন্টাক্ট লেন্সের সঙ্গে বাঁকানো এলসিডি ডিসপ্লে যুক্ত করে তারবিহীন পদ্ধতিতে চোখে তথ্য প্রদর্শনের এ পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন।
গবেষক হার্বার্ট ডি স্মেট এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, চোখের মধ্যেই তথ্য প্রদর্শনের প্রযুক্তি সংযুক্ত করার পদ্ধতি উদ্ভাবন সম্ভব হয়েছে। কয়েক বছরের মধ্যে এর জন্য বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন তৈরির কাজ শুরু হয়ে যাবে।
গবেষকেরা জানিয়েছেন, এলসিডি প্রযুক্তি ব্যবহার করার ফলে চোখের মধ্যেই মুঠোফোন বার্তা, দিকনির্দেশনার মতো বিষয়গুলো ফুটে উঠবে। গবেষকেরা বলছেন, এ প্রযুক্তির সাহায্যে চলচ্চিত্র দেখার সুবিধা আপাতত দেয়া সম্ভব না হলেও এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে অনেক অ্যাপ্লিকেশন চালানো এখনই সম্ভব হবে। 

২১ ডিসেম্বর পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যেতে পারে—এ গুজবের বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই : নাসার গবেষণা


আইসিটি ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেস্ক :

২০১২ সালের ২১ ডিসেম্বর শেষ হয়ে যাচ্ছে মায়া সভ্যতার বর্ষপঞ্জি। ২৫০ থেকে ৯০০ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে মেক্সিকো ও মধ্য আমেরিকার বিশাল অঞ্চলজুড়ে বিকাশ লাভ করেছিল এই সভ্যতা। এই সভ্যতার বেশ কিছু নিদর্শনের মধ্যে রয়েছে কয়েক হাজার বছর ধরে চলা এই বর্ষপঞ্জি। খবর বিবিসি নিউজ-এর
দক্ষিণ আমেরিকায় ইউরোপীয় উপনিবেশ স্থাপনের আগে এই বর্ষপঞ্জি অনুসরণ করত ওই অঞ্চলের মানুষ। পরে গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জি চালু হয়। সেই বিখ্যাত মেসো-অ্যামেরিকান লং কাউন্ট ক্যালেন্ডার পাঁচ হাজার ১২৫ বছরের বৃত্ত শেষ করছে এ বছরের ২১ ডিসেম্বর।
এ কারণে গুঞ্জন শুরু হয়েছে, চলতি বছরের এই ২১ ডিসেম্বর পৃথিবীরও শেষ দিন। এর সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে সুমেরীয়দের আবিষ্কৃত গ্রহ নিবিরু আর পৃথিবীর কক্ষপথ এই রেখায় চলে আসার তত্ত্ব। এ দুইয়ের মুখোমুখি সংঘর্ষে হঠাত্ দুলে উঠবে পৃথিবী। বদলে যাবে আহ্নিক গতি। ঘুরতে শুরু করবে উল্টো দিকে! উত্তর মেরু চলে যাবে দক্ষিণ মেরুতে, দক্ষিণ মেরু উত্তর মেরুতে। পশ্চিম দিকে অস্ত নয়, উদয় হবে সূর্যের! নড়তে শুরু করবে মহাদেশীয় প্লেটগুলো। ফুঁসে উঠবে মৃত, সুপ্ত, অর্ধসুপ্ত সব আগ্নেয়গিরি। দেখা দেবে প্রবল জলোচ্ছ্বাস। বেড়ে যাবে সূর্যের উত্তাপ; উত্তাপ বাড়বে পৃথিবীরও। গলিত লাভার মতো গলে যেতে শুরু করবে পৃথিবী।
পৃথিবী ধ্বংসের এমন পূর্বাভাস নতুন নয়। এর আগে ২০১১ সালের ২১ অক্টোবর পৃথিবী ধ্বংস হচ্ছে বলে দাবি করেছিলেন ‘রেডিও মুঘল’ হ্যারল্ড ক্যাম্পিং। টাইম অনলাইনের প্রতিবেদনে বলা হয়, ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক ফ্যামিলি রেডিও নেটওয়ার্কের মালিক হ্যারল্ড। এর আগে হ্যারল্ড ঘোষণা দিয়েছিলেন, ২১ মে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সবকিছুই ভুল প্রমাণ করে পৃথিবী টিকে রয়েছে নিজের মতো করেই।
মায়া সভ্যতার বর্ষপঞ্জিতে ২১ ডিসেম্বরের পর আর কোনো তারিখ না থাকায় এদিন পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে বলে যে ধারণা ও ভীতির সৃষ্টি হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার গবেষকেরা বিষয়টিকে স্রেফ গুজব বলেই উড়িয়ে দিয়েছেন। নাসার ওয়েবসাইটে ‘বিয়ন্ড ২০১২: হোয়াই দ্য ওয়ার্ল্ড ওন্ট এন্ড’ অংশে বিজ্ঞানভিত্তিক ব্যাখার মাধ্যমে এ বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।
ওয়েবসাইটে নাসা উল্লেখ করেছে, মায়া বর্ষপঞ্জি অনুসারে ২১ ডিসেম্বর পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা নেই। মায়া ক্যালেন্ডারে ২১ ডিসেম্বর থেকে আর তারিখ না থাকার অর্থ ২২ ডিসেম্বর থেকে নতুন করে সময় শুরু হওয়া।
নাসার গবেষকেরা জানান, আগামী কয়েক দশকের মধ্যে সব গ্রহ এক সারিতে আসার কোনো আশঙ্কাও নেই। নিবিরু নামের এক গ্রহ পৃথিবীতে আছড়ে পড়ে পৃথিবী ধ্বংস হবে, এটা কেবল ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়া একটা গুজব। এ বছর পৃথিবীর সঙ্গে কোনো গ্রহাণুর সংঘর্ষের কোনো আশঙ্কা নেই বলেও দাবি করেন গবেষকেরা।
নাসার গবেষকেরা জানান, ২১ ডিসেম্বর পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যেতে পারে—এ গুজবের বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। এগুলো বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি, চলচ্চিত্রনির্ভর। 

১০ বছর পরেই চাঁদে সফর করা সম্ভবপর হবে


আইসিটি ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেস্ক :

মার্কিনি মহাকাশযান ‘এ্যাপোলো-১৭’ এর প্রথম চাঁদে যাত্রার ৪০-তম বার্ষিকী পূর্তির ঠিক প্রাক্কালে নাসার প্রাক্তন বিশেষজ্ঞরা ঘোষনা করেছেন, যে চাঁদে নিয়মিত বাণিজ্যিক সফরের বন্দোবস্ত তারা করবেন. গোল্ডেন স্পাইক নামক কোম্পানিটির প্রতিষ্ঠা করেছেন এ্যাপোলো প্রকল্পের ভূতপূর্ব অধ্যক্ষ জনসন স্পেস ও নাসার বিজ্ঞান দপ্তরের প্রাক্তন প্রধান অ্যালান স্টার্ন. তারা ১০ বছর পরেই পৃথিবীবাসীদের জন্য অপেক্ষাকৃত সহজেই চাঁদ সফর করানোর ব্যবস্থা করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ. বর্তমানে ২ জনের এরকম যাওয়া-আসার জন্য খরচ পড়বে অন্ততঃপক্ষে ১৪০ কোটি ডলার. উপরোক্ত প্রাক্তন বিশেষজ্ঞরা পুরনো মহাকাশযানগুলির আধুনিকীকরন করে চাঁদ সফরের দাম কমাতে চান. বি.বি.সি. জানিয়েছে, যে স্পেস ও স্টার্নের পূর্বাভাস অনুযায়ী তারা ১৫-২০টি এরকম সফরের আয়োজন করতে সক্ষম হবেন.

লেনোভো বাজারে এনেছে আলট্রা লাইট, আলট্রা স্টাইলিস্ট এবং আলট্রা স্মার্ট এই তিন ধরনের আলট্রাবুক


আইসিটি ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেস্ক :

আইসিটি অগ্রগতির দৌড়ে লেনোভো বিশ্বব্যাপী এগিয়েছে। স্মার্টফোন, ট্যাবলেট, আলট্রাবুক, অল ইন ওয়ান পিসি এসবই এখন কম্পিউটিং প্রযুক্তির ক্রেজ। লেনোভো গ্রাহকের এসব চাহিদাকে মাথায় রেখে বাজারে এনেছে আলট্রা লাইট, আলট্রা স্টাইলিস্ট এবং আলট্রা স্মার্ট এই তিন ধরনের আলট্রাবুক।
প্রসঙ্হ, আলট্রাবুক পুরোটাই এলুমিনিয়াম বডিতে তৈরি। এ শক্তির পণ্যের ব্যাটারি ব্যাকআপ ৮ ঘণ্টা। এ ছাড়া লেনোভো এনহানসড স্পিড, র‌্যাপিড বুট টেকনোলজি, এসএসডির ব্যবহার, বুটশিল্ড, ওয়ান কি রেসকিউ সিস্টেম, সম্পূর্ণ এইচডি ডিসপ্লে এসব তো আছেই।
লেনোভোর নতুন পণ্যের তালিকায় আছে ইউ, জেড, এস এবং জি সিরিজের ল্যাপটপ। গেমার, মাল্টিমিডিয়া প্রফেশনাল, গ্রাফিক প্রফেশনাল, হোম ইউজার এবং বড় ও মাঝারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কাজের ভলিউমের কথা বিবেচনায় রেখে লেনোভো তাদের পণ্য সম্ভাব বাজারে আরও সহজলভ্য করছে।
এ ছাড়াও লেনোভো বাংলাদেশে তাদের বিক্রয় পরবর্তী সেবাকে আরও গ্রাহকবান্ধব করতে প্রতিশ্র“তিবদ্ধ। লেনোভোকে গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিতে লেনোভো বিক্রয় চ্যানেলকে আরও শক্তিশালী করবে।