আইসিটি ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেস্ক :
সন্তানের হাতে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়ার সর্বনিম্ন বয়স কত হওয়া উচিত? জানতে চাওয়া হলে একেকজনের উত্তর একেক রকমই হবে। সন্তানকে মোবাইল ফোন দেওয়ার সিদ্ধান্তটি নেওয়ার আগে তার অভিভাবককে সন্তানের চাহিদা ও প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। মোবাইল ফোনটি কি সন্তানের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়? নাকি অন্যদের আছে বলেই এ আবদার।
মোবাইল ফোন হাতে পাওয়ার উপযুক্ত বয়স কত তা নিয়ে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবল একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে সন্তানের হাতে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়ার সময় প্রথমেই বিবেচনায় আনা উচিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিয়ম-কানুন। অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মোবাইল ফোনের ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে আবার অনেক স্কুলে নিয়ম মেনে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে দেওয়া হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যদি মোবাইল ফোন ব্যবহারের অনুমতি থাকে তার পরও মোবাইল কিনে দেওয়ার আগে অভিভাবককে দ্বিতীয়বার ভাবতে হবে।
এ ক্ষেত্রে বিবেচনা করতে হবে সন্তানের আচরণ। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অন্যান্য উপকরণের প্রতি সন্তানের আচরণ কেমন সে বিবেচনায় অভিভাবককে সদ্ধিান্ত নিতে হবে সন্তানের হাতে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়া সঠিক হবে কি না।
প্রতিবেদনটিতে ম্যাশেবল জানিয়েছে, অনেক অভিভাবককেই দেখা যায় তঁার কম বয়সী সন্তানের হাতে মোবাইল ফোন তুলে দিচ্ছেন। শিশুদের সব সময় তত্ত্বাবধানে রাখা হলে এ বয়সে তার হাতে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়াটা অযেৌক্তিক। তবে সন্তান যদি লেখাপড়া বা অন্যান্য কাজে দায়িত্বশীল হয় এবং অস্থিরমতি না হয় তাহলে তার কাজের পুরস্কার বা ভালো ফলের পুরস্কার হিসেবে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়া যেতে পারে। সন্তানের হাতে পুরস্কার হিসেবে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়া হলে সে আরও বেশি দায়িত্বশীল ও উদ্যমী হতে অনুপ্রেরণা পাবে। সন্তান যদি লেখাপড়ার বাইরে অন্যান্য কাজের সঙ্গেও যুক্ত হয় তখন তার মোবাইল ফোন প্রয়োজন হয়ে পড়ে।
মোবাইল ফোন ব্যবহার করে মা-বাবার সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে যোগাযোগ রাখতে পারে সন্তান। শিশুকে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অনেক বেশি সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটে সক্রিয় হতে হবে, এ বিষয়টি এত জরুরি নয়। সামাজিক হওয়ার ক্ষেত্র বাড়াতে মোবাইল ফোন ছাড়াও অন্য বিষয়গুলোতে গুরুত্ব দিতে হবে।
বর্তমানে বাজারে থাকা বিভিন্ন স্মার্টফোন শিশুদের হাতে তুলে দিলে তাদের মোবাইল ফোনের ব্যবহার বিষয়ে খবর রাখাটা কঠিন। সন্তানদের নজরদারির মধ্যে রেখে স্বাধীনতা দেওয়ার বিষয়টিতে জোর দিতে হবে। সন্তানের হাতে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়ার আগে খেয়াল রাখতে হবে নিরাপত্তার বিষয়টি। নিরাপত্তার ক্ষেত্রে দুটি বিষয় লক্ষণীয়। প্রথমটি মোবাইল ফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে ইতিবাচক। অনেক জরুরি মুহূর্তে সন্তানের কাছে মোবাইল ফোন থাকলে সব ধরনের খঁোজখবর রাখা সম্ভব হয়। দ্বিতীয় নিরাপত্তার বিষয়টি হচ্ছে, মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহারের দিকটি। এ বিষয়টি মা-বাবার চোখ এড়িয়ে যায়। শিশুর হাতে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়ার আগে ইন্টারনেটে নিরাপত্তার বিষয়টি অভিভাবককে ভেবে দেখতে হবে।
সবশেষে ম্যাশেবল জানিয়েছে, সন্তানের হাতে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়ার সঠিক বয়স নির্ধারণ করা কঠিন। কারণ, সব ধরনের শিশুর ক্ষেত্রে বয়সসীমা নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। দায়িত্বশীলতা ও প্রয়োজনীয়তার কথা মাথায় রেখে এটা মা-বাবাকেই ঠিক করতে হবে। তবে শিশুর হাতে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়ার আগে তার বয়স উপযোগী মোবাইল ফোন পছন্দ করতে হবে। পরিবারের ছায়া সন্তানের ওপর পড়ে তাই পরিবারের অভিভাবক হিসেবে নিজের জন্য ও নিজের সন্তানের জন্য উপযোগী মোবাইল ফোন কিনতে হবে। শুধু লোক দেখানোর জন্য স্মার্টফোন শিশুর হাতে তুলে দেওয়াটা কখনো যেৌক্তিক হবে না।
মোবাইল ফোন হাতে পাওয়ার উপযুক্ত বয়স কত তা নিয়ে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবল একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে সন্তানের হাতে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়ার সময় প্রথমেই বিবেচনায় আনা উচিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিয়ম-কানুন। অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মোবাইল ফোনের ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে আবার অনেক স্কুলে নিয়ম মেনে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে দেওয়া হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যদি মোবাইল ফোন ব্যবহারের অনুমতি থাকে তার পরও মোবাইল কিনে দেওয়ার আগে অভিভাবককে দ্বিতীয়বার ভাবতে হবে।
এ ক্ষেত্রে বিবেচনা করতে হবে সন্তানের আচরণ। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অন্যান্য উপকরণের প্রতি সন্তানের আচরণ কেমন সে বিবেচনায় অভিভাবককে সদ্ধিান্ত নিতে হবে সন্তানের হাতে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়া সঠিক হবে কি না।
প্রতিবেদনটিতে ম্যাশেবল জানিয়েছে, অনেক অভিভাবককেই দেখা যায় তঁার কম বয়সী সন্তানের হাতে মোবাইল ফোন তুলে দিচ্ছেন। শিশুদের সব সময় তত্ত্বাবধানে রাখা হলে এ বয়সে তার হাতে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়াটা অযেৌক্তিক। তবে সন্তান যদি লেখাপড়া বা অন্যান্য কাজে দায়িত্বশীল হয় এবং অস্থিরমতি না হয় তাহলে তার কাজের পুরস্কার বা ভালো ফলের পুরস্কার হিসেবে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়া যেতে পারে। সন্তানের হাতে পুরস্কার হিসেবে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়া হলে সে আরও বেশি দায়িত্বশীল ও উদ্যমী হতে অনুপ্রেরণা পাবে। সন্তান যদি লেখাপড়ার বাইরে অন্যান্য কাজের সঙ্গেও যুক্ত হয় তখন তার মোবাইল ফোন প্রয়োজন হয়ে পড়ে।
মোবাইল ফোন ব্যবহার করে মা-বাবার সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে যোগাযোগ রাখতে পারে সন্তান। শিশুকে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অনেক বেশি সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটে সক্রিয় হতে হবে, এ বিষয়টি এত জরুরি নয়। সামাজিক হওয়ার ক্ষেত্র বাড়াতে মোবাইল ফোন ছাড়াও অন্য বিষয়গুলোতে গুরুত্ব দিতে হবে।
বর্তমানে বাজারে থাকা বিভিন্ন স্মার্টফোন শিশুদের হাতে তুলে দিলে তাদের মোবাইল ফোনের ব্যবহার বিষয়ে খবর রাখাটা কঠিন। সন্তানদের নজরদারির মধ্যে রেখে স্বাধীনতা দেওয়ার বিষয়টিতে জোর দিতে হবে। সন্তানের হাতে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়ার আগে খেয়াল রাখতে হবে নিরাপত্তার বিষয়টি। নিরাপত্তার ক্ষেত্রে দুটি বিষয় লক্ষণীয়। প্রথমটি মোবাইল ফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে ইতিবাচক। অনেক জরুরি মুহূর্তে সন্তানের কাছে মোবাইল ফোন থাকলে সব ধরনের খঁোজখবর রাখা সম্ভব হয়। দ্বিতীয় নিরাপত্তার বিষয়টি হচ্ছে, মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহারের দিকটি। এ বিষয়টি মা-বাবার চোখ এড়িয়ে যায়। শিশুর হাতে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়ার আগে ইন্টারনেটে নিরাপত্তার বিষয়টি অভিভাবককে ভেবে দেখতে হবে।
সবশেষে ম্যাশেবল জানিয়েছে, সন্তানের হাতে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়ার সঠিক বয়স নির্ধারণ করা কঠিন। কারণ, সব ধরনের শিশুর ক্ষেত্রে বয়সসীমা নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। দায়িত্বশীলতা ও প্রয়োজনীয়তার কথা মাথায় রেখে এটা মা-বাবাকেই ঠিক করতে হবে। তবে শিশুর হাতে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়ার আগে তার বয়স উপযোগী মোবাইল ফোন পছন্দ করতে হবে। পরিবারের ছায়া সন্তানের ওপর পড়ে তাই পরিবারের অভিভাবক হিসেবে নিজের জন্য ও নিজের সন্তানের জন্য উপযোগী মোবাইল ফোন কিনতে হবে। শুধু লোক দেখানোর জন্য স্মার্টফোন শিশুর হাতে তুলে দেওয়াটা কখনো যেৌক্তিক হবে না।
No comments:
Post a Comment