আইসিটি ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেস্ক :
উটের দুধ ও মূত্র থেকে আরবের একদল বিজ্ঞানী ক্যান্সারের ওষুধ আবিষ্কার করেছেন বলে দাবি করছেন।
আরব বায়োটেকনোলজি কোম্পানির (এবিসি) গবেষকরা জানান, তারা এ ওষুধটি ইঁদুরের শরীরে প্রয়োগ করেছেন। তারা শতভাগ সফল হয়েছেন বলেও দাবি করেন। খবর পিটিআইর।
তারা বলেন, উটের দুধ ও মূত্রে এক ধরনের বিশেষ উপাদান আছে যা প্রতি মুহূর্তে নবযৌবন লাভ করে। এটাকে তারা ওষুধের স্যাম্পল হিসেবে নেন।
দীর্ঘদিন গবেষণা করে ক্যান্সারের প্রতিষেধক আবিষ্কার করেন।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, গবেষণাগারে তারা ইঁদুরের শরীরে ছয় মাস ধরে এ ওষুধ প্রয়োগ করে আসছেন। এগুলো এখনো বেশ সুস্থ সবল আছে। এগুলোর আচরণও স্বাভাবিক। এ ওষুধে বিশেষ ধরনের কোষ আছে। এ কোষ ক্যান্সার আক্রান্ত কোষের বিষাক্ত অংশ ধ্বংস করে ফেলে। তবে এতে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই বলে তারা দাবি করেন।
আরব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট আবদাল্লা আলনজর বলেন, তারা অচিরেই এ ওষুধ মানুষের শরীরে প্রয়োগ করবেন। তিনি বলেন, সারজাহ বিশ্ববিদ্যালয়ে এ পরীক্ষা শুরু হয় এবং শেষ হয় বাগদাদের ক্যান্সার ইনস্টিটিউটে।
এ ওষুধ প্রধানত ব্লাড ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হবে। এ ছাড়া ফুসফুস, লিভার ও স্তন ক্যান্সারের প্রতিষেধক হিসেবে ব্যবহারের জন্য এটি উন্নত করা হচ্ছে।
আরব ক্যান্সার কন্ট্রোল অ্যাসোসিয়েশনের মতে, ক্যান্সারে বছরে ৬০ লাখ মানুষ মারা যায়। আরব বিশ্বে হার্টঅ্যাটাক ও কম্যুনাল রোগের পরে মানুষের মৃত্যুর দ্বিতীয় কারণ এটি।
আরব বায়োটেকনোলজি কোম্পানির (এবিসি) গবেষকরা জানান, তারা এ ওষুধটি ইঁদুরের শরীরে প্রয়োগ করেছেন। তারা শতভাগ সফল হয়েছেন বলেও দাবি করেন। খবর পিটিআইর।
তারা বলেন, উটের দুধ ও মূত্রে এক ধরনের বিশেষ উপাদান আছে যা প্রতি মুহূর্তে নবযৌবন লাভ করে। এটাকে তারা ওষুধের স্যাম্পল হিসেবে নেন।
দীর্ঘদিন গবেষণা করে ক্যান্সারের প্রতিষেধক আবিষ্কার করেন।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, গবেষণাগারে তারা ইঁদুরের শরীরে ছয় মাস ধরে এ ওষুধ প্রয়োগ করে আসছেন। এগুলো এখনো বেশ সুস্থ সবল আছে। এগুলোর আচরণও স্বাভাবিক। এ ওষুধে বিশেষ ধরনের কোষ আছে। এ কোষ ক্যান্সার আক্রান্ত কোষের বিষাক্ত অংশ ধ্বংস করে ফেলে। তবে এতে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই বলে তারা দাবি করেন।
আরব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট আবদাল্লা আলনজর বলেন, তারা অচিরেই এ ওষুধ মানুষের শরীরে প্রয়োগ করবেন। তিনি বলেন, সারজাহ বিশ্ববিদ্যালয়ে এ পরীক্ষা শুরু হয় এবং শেষ হয় বাগদাদের ক্যান্সার ইনস্টিটিউটে।
এ ওষুধ প্রধানত ব্লাড ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হবে। এ ছাড়া ফুসফুস, লিভার ও স্তন ক্যান্সারের প্রতিষেধক হিসেবে ব্যবহারের জন্য এটি উন্নত করা হচ্ছে।
আরব ক্যান্সার কন্ট্রোল অ্যাসোসিয়েশনের মতে, ক্যান্সারে বছরে ৬০ লাখ মানুষ মারা যায়। আরব বিশ্বে হার্টঅ্যাটাক ও কম্যুনাল রোগের পরে মানুষের মৃত্যুর দ্বিতীয় কারণ এটি।