আইসিটি ওয়ার্ল্ড নিউজ :
বসন্ত এবার শাহবাগে এসেছে অগ্নিঝরা স্লোগান হয়ে, যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবি নিয়ে। সকালে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে যারা শাহবাগ ও চারুকলা অনুষদের বকুলতলায় বসন্ত বরণে জড়ো হয়েছেন, তাদের গায়ে বাসন্তি, গেরুয়া, লাল, কমলার সঙ্গে প্রতিবাদের কালোও আছে, কপালে আছে ‘রাজাকারে ফাঁসি চাই’ লেখা ব্যান্ডানা, আছে জাতীয় পতাকাও।http://www.ictworldnews24.com/বসন্ত-এবার-শাহবাগে-এসেছে/
সকাল সাড়ে ৭টায় বকুল তলায় যন্ত্রসংগীতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় বসন্ত আবাহন। জাতীয় বসন্ত উৎসব উদযাপন পরিষদের অনুষ্ঠানসূচিতে ছিল জাগরণী গান।সকাল থেকে বাসন্তী রঙের শাড়ি পরা নারীরা দলে দলে আন্দোলনে যোগ দিচ্ছেন। ছেলেদের পরনেও দেখা গেছে বিভিন্ন রঙের পাঞ্জাবি। আন্দোলন আজ বাসন্তী রংকে ঘিরে বর্ণিল হয়ে উঠেছে।
বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন বসন্ত উৎসবের শোভাযাত্রা নিয়ে শাহবাগে এসে মিশেছে ও একাত্মতা ঘোষণা করেছে।
শাহবাগে আজ প্রথম শোভাযাত্রা আসে বিশ্ব কলাকেন্দ্র থেকে। এরপর ঢাকা ওয়েস্টার্ন কলেজের একটি শোভাযাত্রা আসে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে জনসমাগম।
ঢাকা ওয়েস্টার্ন কলেজের এক শিক্ষার্থী জানান, প্রতিবছর নিজেদের মতো করে বসন্ত উৎসব উদযাপন করা হয়। এবার রাজাকারদের ফাঁসির দাবির মধ্য দিয়ে সেই আনন্দ ও উৎসব সবার সঙ্গে ভাগ করে নেওয়া হবে। বসন্তের রক্তিম পলাশ, পাখির কলকাকলিতেও প্রতিবাদ লুকিয়ে আছে।
আন্দোলনকারীরা বলছেন, ১৯৫২ সালের ফাল্গুনে ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সূতিকাগার তৈরি হয়েছিল। এবারের আন্দোলনেও ফাল্গুনের ছোঁয়া লেগেছে। তাই আন্দোলনে বিজয় নিশ্চিত।
বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন বসন্ত উৎসবের শোভাযাত্রা নিয়ে শাহবাগে এসে মিশেছে ও একাত্মতা ঘোষণা করেছে।
শাহবাগে আজ প্রথম শোভাযাত্রা আসে বিশ্ব কলাকেন্দ্র থেকে। এরপর ঢাকা ওয়েস্টার্ন কলেজের একটি শোভাযাত্রা আসে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে জনসমাগম।
ঢাকা ওয়েস্টার্ন কলেজের এক শিক্ষার্থী জানান, প্রতিবছর নিজেদের মতো করে বসন্ত উৎসব উদযাপন করা হয়। এবার রাজাকারদের ফাঁসির দাবির মধ্য দিয়ে সেই আনন্দ ও উৎসব সবার সঙ্গে ভাগ করে নেওয়া হবে। বসন্তের রক্তিম পলাশ, পাখির কলকাকলিতেও প্রতিবাদ লুকিয়ে আছে।
আন্দোলনকারীরা বলছেন, ১৯৫২ সালের ফাল্গুনে ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সূতিকাগার তৈরি হয়েছিল। এবারের আন্দোলনেও ফাল্গুনের ছোঁয়া লেগেছে। তাই আন্দোলনে বিজয় নিশ্চিত।
No comments:
Post a Comment