আইসিটি ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেস্ক :
যুদ্ধাপরাধী কাদের মোলাসহ সকল যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির দাবি জানিয়ে স্পিকারের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে ব্লগার এন্ড অনলাইন এক্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক। স্মারকলিপিতে সকল যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি নিশ্চিত ও স্বাধীনতা বিরোধী জামাত-শিবিরের রাজনীতি নিষদ্ধি করতে প্রয়োজনে আইন সংশোধনের উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়েছে।
http://www.ictworldnews24.com/সব-যুদ্ধাপরাধীর-সর্বোচ্চ/
আব্দুল কাদের মোল্লাসহ সব যুদ্ধাপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ করাসহ ছয় দফা দাবিতে জাতীয় সংসদের স্পিকারকে স্মারকলিপি দিয়েছেন শাহবাগের আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারীদের পক্ষে ইমরান এইচ সরকারের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল রোববার জাতীয় সংসদ ভবনে গিয়ে আবদুল হামিদের কাছে এ স্মারকলিপি দেন।
স্পিকারের একান্ত সচিব জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের জানান, বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের পক্ষ থেকে পাঁচজন ব্লগারের একটি প্রতিনিধি দল স্পিকারের কাছে স্মারকলিপি দেন। তিন পৃষ্ঠার সাদা কাগজে আন্দলনকারীদের পক্ষে স্বাক্ষর করেন চিকিৎসক ইমরান এইচ সরকার।
অন্যান্য দাবির মধ্যে রয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধনের পাশাপাশি এই ট্রাইব্যুনালের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতির সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার বিধান রহিত, গৃহযুদ্ধের হুমকিদাতাদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার, যেসব রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার চেষ্টা করছে তাদেরকে আইনের আওতায় এনে বিচার করা, ১৯৭৫ সালে পর সাজাপ্রাপ্ত ও বিচারাধীন যুদ্ধাপরাধী রাজাকার আলবদরকে পুনরায় গ্রেপ্তার করে ট্রাইব্যুনালের বিচারের আওতায় আনা, যুদ্ধাপরাধীদের প্রতিষ্ঠান (ইসলামী ব্যাংক, ইবনে সিনা, ফোকাস, রেটিনা) বন্ধ, জামায়াত-শিবিরের আয়ের উৎস বন্ধ ও তাদের গণমাধ্যম-ব্লগ নিষিদ্ধ করা।
আন্দোলনকারীদের দাবিনামা সংসদ নেতা, বিরোধীদলীয় নেতা এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীদের কাছে পাঠানো হবে বলে স্পিকার গণমাধ্যম কর্মীদের জানিয়েছেন।
আন্দোলনকারীদের পক্ষে ইমরান এইচ সরকারের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল রোববার জাতীয় সংসদ ভবনে গিয়ে আবদুল হামিদের কাছে এ স্মারকলিপি দেন।
স্পিকারের একান্ত সচিব জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের জানান, বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের পক্ষ থেকে পাঁচজন ব্লগারের একটি প্রতিনিধি দল স্পিকারের কাছে স্মারকলিপি দেন। তিন পৃষ্ঠার সাদা কাগজে আন্দলনকারীদের পক্ষে স্বাক্ষর করেন চিকিৎসক ইমরান এইচ সরকার।
অন্যান্য দাবির মধ্যে রয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধনের পাশাপাশি এই ট্রাইব্যুনালের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতির সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার বিধান রহিত, গৃহযুদ্ধের হুমকিদাতাদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার, যেসব রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার চেষ্টা করছে তাদেরকে আইনের আওতায় এনে বিচার করা, ১৯৭৫ সালে পর সাজাপ্রাপ্ত ও বিচারাধীন যুদ্ধাপরাধী রাজাকার আলবদরকে পুনরায় গ্রেপ্তার করে ট্রাইব্যুনালের বিচারের আওতায় আনা, যুদ্ধাপরাধীদের প্রতিষ্ঠান (ইসলামী ব্যাংক, ইবনে সিনা, ফোকাস, রেটিনা) বন্ধ, জামায়াত-শিবিরের আয়ের উৎস বন্ধ ও তাদের গণমাধ্যম-ব্লগ নিষিদ্ধ করা।
আন্দোলনকারীদের দাবিনামা সংসদ নেতা, বিরোধীদলীয় নেতা এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীদের কাছে পাঠানো হবে বলে স্পিকার গণমাধ্যম কর্মীদের জানিয়েছেন।
No comments:
Post a Comment