আইসিটি ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেস্ক :
ঘুম প্রত্যেক মানুষের জন্যই অতি গুরুত্বপূর্ণ। শরীর সুস্থ ও সতেজ রাখতে ঘুমের বিকল্প নেই। তাই অনেকেই অনিদ্রা দূর করতে ঘুমের বড়ি খেয়ে থাকেন। তবে যাঁরা নিয়মিত ঘুমের বড়ি খান তাঁদের জন্য চরম দুঃসংবাদ দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি করা এক জরিপে দেখা গেছে, নিয়মিত ঘুমের বড়ি সেবনকারীদের অকালমৃত্যুর ঝুঁকি স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি। এ ছাড়া ঘুম কম হওয়া রোগীদের অনেকের ক্ষেত্রেই এসব ওষুধ এখন খুব একটা কাজে আসছে না বলেও প্রমাণ মিলেছে।
গবেষকরা বলছেন, অনিদ্রা দূর করতে ঘুমের বড়ি খান এমন ব্রিটিশ নাগরিকদের প্রতি ১০ জনের মধ্যে চারজনের ক্ষেত্রেই এটি পুরোপুরি অকার্যকর। আর এর মধ্যে যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে ঘুমের ওষুধ খেয়ে আসছেন তাঁদের ক্ষেত্রে অকালে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেশি।
অনলাইন স্লিপ ইমপ্রুভমেন্ট প্রোগাম ‘স্লিপিও’-এর অর্থায়নে এই জরিপ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। ঘুম কম হওয়া ২০ হাজারেরও বেশি প্রাপ্তবয়স্ক ব্রিটিশ নাগরিক এই জরিপে অংশগ্রহণ করেন। জরিপের ফলে বলা হয়েছে, চিকিৎসকরা প্রতিবছর ব্রিটেনে প্রায় এক কোটি রোগীকে ঘুমের ওষুধ খাওয়ার ব্যাপারে পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এর মধ্যে ৪২ শতাংশ ১১ বছর বা ততোধিক সময় ধরে রাতে পর্যাপ্ত ঘুমাতে পারছেন না। ২২ শতাংশ দুই থেকে পাঁচ বছর ধরে অনিদ্রাজনিত সমস্যায় ভুগছেন। দীর্ঘদিন ধরে যাঁরা অনিদ্রাজনিত সমস্যায় রয়েছেন তাঁদের অনেকেই প্রেম নিয়ে টানাপড়েনে আছেন এবং তাঁরা সবসময় অবসাদ ও দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকেন। ফলে তাঁদের রাতে ঘুম কম হয়।
গবেষকরা জানিয়েছেন, যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে এমন সমস্যায় রয়েছেন তাঁদের ক্ষেত্রে ঘুমের ওষুধ খুব কম কার্যকর হয়। তাঁরা এই ধরনের রোগীদের ক্ষেত্রে ঘুমের বড়ির পরিবর্তে কাউন্সেলিংয়ের পরার্মশ দিয়েছেন। সূত্র : ডেইলি মেইল অনলাইন।
গবেষকরা বলছেন, অনিদ্রা দূর করতে ঘুমের বড়ি খান এমন ব্রিটিশ নাগরিকদের প্রতি ১০ জনের মধ্যে চারজনের ক্ষেত্রেই এটি পুরোপুরি অকার্যকর। আর এর মধ্যে যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে ঘুমের ওষুধ খেয়ে আসছেন তাঁদের ক্ষেত্রে অকালে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেশি।
অনলাইন স্লিপ ইমপ্রুভমেন্ট প্রোগাম ‘স্লিপিও’-এর অর্থায়নে এই জরিপ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। ঘুম কম হওয়া ২০ হাজারেরও বেশি প্রাপ্তবয়স্ক ব্রিটিশ নাগরিক এই জরিপে অংশগ্রহণ করেন। জরিপের ফলে বলা হয়েছে, চিকিৎসকরা প্রতিবছর ব্রিটেনে প্রায় এক কোটি রোগীকে ঘুমের ওষুধ খাওয়ার ব্যাপারে পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এর মধ্যে ৪২ শতাংশ ১১ বছর বা ততোধিক সময় ধরে রাতে পর্যাপ্ত ঘুমাতে পারছেন না। ২২ শতাংশ দুই থেকে পাঁচ বছর ধরে অনিদ্রাজনিত সমস্যায় ভুগছেন। দীর্ঘদিন ধরে যাঁরা অনিদ্রাজনিত সমস্যায় রয়েছেন তাঁদের অনেকেই প্রেম নিয়ে টানাপড়েনে আছেন এবং তাঁরা সবসময় অবসাদ ও দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকেন। ফলে তাঁদের রাতে ঘুম কম হয়।
গবেষকরা জানিয়েছেন, যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে এমন সমস্যায় রয়েছেন তাঁদের ক্ষেত্রে ঘুমের ওষুধ খুব কম কার্যকর হয়। তাঁরা এই ধরনের রোগীদের ক্ষেত্রে ঘুমের বড়ির পরিবর্তে কাউন্সেলিংয়ের পরার্মশ দিয়েছেন। সূত্র : ডেইলি মেইল অনলাইন।
No comments:
Post a Comment