আইসিটি ওয়ার্ল্ড নিউজ ডেস্ক :
সিনেট জানিয়েছে, ৫০-এর শতকে এধরনের গবেষণার জন্য মহাকাশে বানর ও কুকুরের মতো একাধিক জীবন্ত প্রাণী পাঠিয়েছিলো মার্কিন ও সোভিয়েত সরকার। নভোযানে করে পৃথিবীর মাটি থেকে ৭২ মাইল উপরে মহাকাশে একটি বানর পাঠিয়ে জীবন্ত ফেরত আনার দাবি করেছে ইরানের সরকারি টিভি চ্যানেল।
পিশগাম নামের একটি রকেট মহাকাশে পাঠিয়ে সফলভাবে পৃথিবীতে ফেরত আনার কথা জানিয়েছে ইরান কর্তৃপক্ষ। রকেটটিতে একটি জীবন্ত বানর পাঠানো হয়েছিলো। পৃথিবীতে ফেরত আসার আগে ৭২ মাইল উচ্চতায় পৌঁছেছিলো রকেটটি।
তবে ইরান সত্যিই মহাকাশে কোনো রকেট পাঠিয়েছে কিনা সে ব্যাপারে সন্দেহ প্রকাশ করেছে একাধিক সূত্র। পিশগাম রকেটটি কবে এবং কোথা থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিলো, সে ব্যাপারে কোনো তথ্য দেয়নি ইরান কর্তৃপক্ষ। ইরান থেকে সাম্প্রতিক সময়ে কোনো রকেট উৎক্ষেপণ করার ঘটনা নিশ্চিত করেনি প্রতিবেশী কোনো দেশের সরকারই।
পিশগাম নামের একটি রকেট মহাকাশে পাঠিয়ে সফলভাবে পৃথিবীতে ফেরত আনার কথা জানিয়েছে ইরান কর্তৃপক্ষ। রকেটটিতে একটি জীবন্ত বানর পাঠানো হয়েছিলো। পৃথিবীতে ফেরত আসার আগে ৭২ মাইল উচ্চতায় পৌঁছেছিলো রকেটটি।
তবে ইরান সত্যিই মহাকাশে কোনো রকেট পাঠিয়েছে কিনা সে ব্যাপারে সন্দেহ প্রকাশ করেছে একাধিক সূত্র। পিশগাম রকেটটি কবে এবং কোথা থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিলো, সে ব্যাপারে কোনো তথ্য দেয়নি ইরান কর্তৃপক্ষ। ইরান থেকে সাম্প্রতিক সময়ে কোনো রকেট উৎক্ষেপণ করার ঘটনা নিশ্চিত করেনি প্রতিবেশী কোনো দেশের সরকারই।
http://www.ictworldnews24.com/মহাকাশে-একটি-বানর-পাঠিয়/
পুরোদমে মহাকাশ অভিযান চালু করার কথা ইরান বলে আসছে অনেকদিন ধরেই। তবে স্পেস প্রোগ্রামের নামে ইরান দূরপাল্লার মিসাইল বানাচ্ছে বলে দীর্ঘদিন ধরে আশংকা প্রকাশ করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ এবং পশ্চিমা পরাশক্তিগুলো।
এর আগে ২০১০ সালে ইরান ‘এক্সপ্লোরার’ নামের আরেকটি রকেট মহাকাশে পাঠিয়েছিলো। রকেটটির যাত্রী তালিকায় ছিলো জীবন্ত ইঁদুর ও কচ্ছপ।
এর আগে ২০১০ সালে ইরান ‘এক্সপ্লোরার’ নামের আরেকটি রকেট মহাকাশে পাঠিয়েছিলো। রকেটটির যাত্রী তালিকায় ছিলো জীবন্ত ইঁদুর ও কচ্ছপ।
No comments:
Post a Comment